কুর'আনের আলো বাংলা ভাষায় শুদ্ধ ইসলামী জ্ঞানের নানা উপকরণের একটি সমৃদ্ধ ভাণ্ডার
কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক উচ্চারণের : হারফের মাখ...
‘হযরত জাবের রাযি. হতে বর্ণিত আছে যে, একবার রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট এমতাবস্থায় তাশরীফ আনলেন, যখন আমরা কুরআন শরীফ পাঠ করছিলাম, তখন আমাদের মধ্যে পাড়াগাঁয়ের লোকও ছিল। (আমাদের মধ্যে কেউ কেউ আরবী লোক ছিল, তারা কুরআন শরীফ শুদ্ধভাবে পড়তে পারত, আর কয়েকজন পাড়াগাঁয়ের লোকও ছিল, যারা শুদ্ধভাবে কুরআন শরীফ পড়তে পারত না।) হযরত বললেন, পড়তে থাক, সবই ভাল।’
ইসলামিক বই বই – ডাঃ জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে আরোপিত অভিযোগ ও অপপ্রচারের...
চতুর্থ একটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনি আপনার তেলাওয়াত সহিশুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত হাফেজ এবং ক্বারীদের কুরআন তিলাওয়াত শুনতে পারেন।
বরং গোনাহ (পাপ) হওয়ার সম্ভাবনা আছে।’ এমন মনে করা উচিত নয়। বরং রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকলকে সান্তনা দিয়ে পড়তে বললেন।
এই হাদীসে কুরআন শরীফ হিফজ করার ফযীলত আরো বেশী বর্ণনা করা হয়েছে। আর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে সর্বাপেক্ষা নিকটবর্তী মা-বাবা। অতএব, মা বাবার জন্য যে সুপারিশ ও বখশিশ হবে, তাতে কোনোই সন্দেহ নাই। নিজের ছেলেকে হাফেজ বানাবে যে কত বড় ফযীলত তা এই হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয়।
রবাইয়াত দাঁতের উপরে ও নিচের চারিপার্শ্বের ৪টি দাঁতকে أَنْيَابْ (আনইয়াব) বলে। ইহাকে کَوَاسِر (সুচালো দাঁত)ও বলে। উপরের দুইটিকে أَنْيَابْ عُلْیَا (আনইয়াব উলিয়া) ও নিচের দুইটিকে آنْيَابْ سُفْلٰی (আনইয়াব সুফলা) বলে। মোট এই ১২টি দাঁত ছাড়া বাকী ২০টি দাঁতকে একত্রে أَضْرَاس )আদ্বরস) বা মাড়ি দাঁত বলে। এদেরকে চোয়ালের দাঁতও বলা হয়। উপরে আনইয়াব দাঁতের ডানে ৫টি ও বামে ৫টি মোট ১০টি দাঁতকে أَصْرَاس عُلْيَا )আদ্বরস উলিয়া) এবং নিচের আনইয়াব দাঁতের ডাইনে ৫টি ও বামে ৫টি মোট ১০টি দাঁতকে أَصْرَاس سُفْلَیٰ (আদ্বরস সুফলা) বলে। ২০টি আদ্বরস দাঁতকে তিন নামে চেনা যায়। ঘ. ضَوَاحِك (দ্বওয়াহিক) :
Assalamua'laikum.Might Allah's advice be upon us all. I am not a qari. But, I pay attention to Quran recitations on the qari es. As far as I am concerned about tajweed although recitation, the coach desires to enhance his possess tajweed.
প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করুন কুরআন শিক্ষা এ্যাপ
"তারতীল ও লাহনের বিবরণ: কুরআন পাঠের সঠিক পদ্ধ...
এরই মধ্যে একটি কুরআন শিক্ষার জন্য একটি চমৎকার পদ্ধতি হলো নূরানী পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা করা। নূরানী পদ্ধতিটা এতটাই সহজ যে, যে কোনো মানুষ খুব সহজেই এই পদ্ধতি অনুসরণ করে কুরআন শিক্ষা করতে পারে। এজন্যই শিশু থেকে বৃদ্ধা পর্যন্ত নূরানী পদ্ধতিতে কু রআন শিখতে চায়।
‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর কিতাব) কুরআন শরীফের একটি অক্ষর পড়ে, সে একটি নেকি পায়, আর প্রত্যেক নেকি দশ নেকির সমান (এই হিসাবে প্রত্যেক অক্ষরে quran shikkha দশ নেকি করে পাওয়া যায়)। আমি এ কথা বলি না যে, ‘আলিফ-লাম-মীম’ এক অক্ষর; বরং ‘আলিফ’ এক অক্ষর, ‘লাম’ এক অক্ষর এবং ‘মীম’ এক অক্ষর। -তিরমিযী
দ্বিতীয়তঃ যদি আপনার হাতে পর্যাপ্ত সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি চাইলে সরাসরি কোনো অভিজ্ঞ হুজুরের কাছ থেকে কুরআন শেখার তালিম নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে দুর্দান্তভাবে কুরআন শিখতে পারবেন এবং অল্প সময় আয়ত্ত করতে পারবেন।
Comments on “The Basic Principles Of Quran shikkha”